">
ফ্যাক্টরিতে লেফট ওভার ইয়ার্ন, বেবি কোন,লুজ ইয়ার্ন দিয়ে একটা বিজনেস করা যায় সেটা হলো ইয়ার্ন ডাইং ফেব্রিক করা, সাধারণত কেও লেফট ওভার ইয়ার্ন কিনতে চায় না কারন এই সুতায় পাট্টা, সেড ভেরিয়েশন, স্লাব নেপস আসার চান্স থাকে আর পাট্টা হলে ফেব্রিক চলে না কিন্ত এই সুতায় ফেব্রিক করা যাবে একটু ভিন্ন ভাবে যেমন একটি ফেব্রিক করার জন্য ইয়ার্ন কে ডাইং করে তা দিয়ে ইয়ার্ন ডাইং করে নেয়া আর ডাইড ইয়ার্ন দিয়ে ছোট ছোট চেক বা স্ট্রাইপ ফেব্রিকে উইভিং বা নীটিং করা হলে এই ফেব্রিক এর সমস্যা ধরা যাবে না ।
আর ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক এর রানিং সেড, আন ইভেন সেড বোঝার উপায় নেই। শুধু একটা টাকা খরচ করতে হবে সিলিকন ফিনিশ এর জন্য তার পর এটা চলে যাবে লোকাল মার্কেটে। ইয়ার্ন ডাইড ফেব্রিক এর দাম অনেক বেশি সলিড এর তুলনায়। তবে ইয়ার্ন ডাইড এর ফাস্টনেস ভালো হতে হয় এতে সমস্যা হবে না । আর যখন চেক বা স্ট্রাইপ ছোট হলে আর সেড এর সমস্যা গুলি ধরা যাবে না।
র’ম্যাটেরিয়াল এর জন্য উইভিং নীটিং এর লেফট ওভার সুতা নিতে হবে যতো লোয়েস্ট প্রাইসে নেয়া যায়। ভালো যায়গায় ডাইং করাতে হবে যাতে কালার ব্লিড না করে । আর কিছু ডিজাইন এর স্যাম্পল থাকতে হবে যাতে তা অনুযায়ী কালার এবং ফেব্রিক বানাতে হবে।
ডাইং ফিনিশ উইভিং নীটিং :
১. ডাইং এর জন্য লোকাল ইয়ার্ন ডাইংয়ে করাতে হবে ছোট কোয়ানটিটি।
২. লোকাল উইভিং নীটিং ফ্যাক্টরিতে।
কোথায় এই কোন গুলি পাবেন :
১. স্পিনিং মিল
২. নীটিং মিল
৩. উইভিং মিল
যেখানে সাপ্লাই করতে পারেন :
১. লোকাল লুঙ্গী, গামছা ফ্যাক্টরি শাড়ি ফ্যাক্টরি।
২. ইয়ার্ণ ডাইং ফেব্রিক ফ্যাক্টরি
৩. লোকাল টেইলর
৪. ইসলামপুর পার্টি
যে সকল সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে :
১. কাউন্ট মিক্সিং করা যাবে না।
২. প্রাইস যতো কম করা যায় ততো ভালো।
৩. ড্যাম্প সুতা কেনা যাবে না।
৪. রিকোনিং করতে হবে।
৫. হার্ড উইন্ডিং করতে হবে।
৬. রিং রোটর ইয়ার্ন আলাদা করতে হবে।
তথ্যসুত্র: ট্রেক্সটাইল ল্যাব ডট ব্লগপোষ্ট ডটকম।